পুতিময় পুজ-রক্ত-মল-বিষ্টায় ভরে গেছে মরুদ্যান সবুজ ঘাষের চাদর আজ থকথকে ভাগারের সরে রুপান্তরিত হিংস্র আর ভীবৎস কীট-পতংগ কিলবিল করে সর্বদা, সবখানে। চির তরুণ রেইনট্রি গুলু আজ অম্বল যন্ত্রনায় নেতিয়ে পরেছে

জি জনাব, আপনি বুদ্ধিজীবী! সে আপনাকে দেখলে ই বুঝা যায়! পড়নে সফেদ পাঞ্জাবীর সাথে ঢোলা পায়জামা, মুখে প্রমিত বাংলা, কারো আবার পাঁক ধরা সফেদ গোফ, গলায় অজশ্র ম্যাডেল – ইমিরেটাস, পদ্মভূষন, ২৬, ২১, আকাদামী ……

जब आप देखते हैं कि आप थके हुए हैं मुझे आपका संघर्ष याद है आपके बच्चे के लिए ओह मां ............ .. जब मैं आपके गर्भ में हूं मैं तुम्हें पसीना कैसे बना देता हूँ मैंने आपको कड़ी मेहनत कैसे की मां………… तुम

Source " সুস্থ, স্বাস্থ্য, সচেতন সমাজ গড়েন যিনি সমাজপতি, উন্নতিতে মনোনিবেশ রাখেন সদা মতিগতি। দেখেন তিনি মন মুকুরে জাগ্রত সমাজের প্রতিচ্ছবি, পরিচালক যদি সঠিক হয় সমাজের তরে সদা অনুভবি । গ্রাম-শহরে ভিক্ষম

Source '" কিছু আয়ু বহন করছি বলে, তুমি ফেলে দেওয়া ঠোট তুলে আবারও ঠোঁটে দাও। ঝিরঝির করা এই বাবলা গাছ, পড়ন্ত রোদ শোষা এই নদীর জল, বউ কথা কও পাখির ডাকে ভিজে ওঠে চোখ । আরো কিছু আয়ু জমা ট্যাপের জলে, সম্রাঙ্গীর

Source "আধার রাতে আমার চেতন মন আবার স্বপন দেখায় । আমার পাড় ভাঙ্গা মনের মনের অন্দরমহলে তোমার উত্তাল ঢেউতোলা নাউ বাসর জাগায় ! দেহের ধমনী শিরার মধ্যে বইছে নিরন্তর উষ্ণপ্রসবন ধারা ! আমার স্বপ্নালু দৃশ্যাবলীতে

source আজ রজনী কাটছেনা আর, রাত্রিভরে ভাবছি তোরে, মাতাল করা হাসির প্রেমে, পদ্য আঁকি স্বপ্ন জুড়ে । স্বপ্নেতে তুই উঠলি ভেসে, অগ্নিশিখায় মাটির দীপে, পূর্ণিমার ঐ চাঁদ হেসেছে, তোর কপালের ছোট্ট টিপে । তোকে নিয়ে

এমন সমাজ চাই , যেখানে থাকবে না , তিক্ত কোলাহল কিংবা হাঙ্গামা । থাকবে না ধোকাবাজি , থাকবে না কোন চালবাজি , থাকবে না অস্থিরতা নির্লিপ্ততা । থাকবে না অহংকারের চাদরে , মোড়ানো অসভ্যতা নিম্নগামিতা । রবে পরের

Note : Don't use my poem without my permission

চলে যদি যাবে চলে, তবে কেন ডেকেছিলে একবারো কি ভেবেছিলে কেমনে রবো তোমায় ভুলে ? আমার যত স্বপ্ন ছিল, সব ই ছিল তোমায় ঘিরে নিজের হাতে স্বপ্ন গুলো ভেঙ্গে কেন দিয়ে গেলে ? অন্ধকার ঘরে সুখের আলো তুমিতো জ্বেলেছিলে

Image Source ইচ্ছে তোর ডানা আছে যেথায় যেতে পারো উড়ে, ইচ্ছে তোর খেয়াল খুশির পাখা মেলে দেখ ঘুরে ঘুরে । আজ তোর হারিয়ে যেতে নেইতো কোন মানা, ইচ্ছে তোর রঙ্গিন ঘুড়ি আছে তো তোমার জানা । ইচ্ছে তোর ছুটে বেড়াও পথে

Source ভাবতে বড় লাগে ভালো, তোকে সারাক্ষন, তুই যে আমার ভালোবাসার প্রথম নিদর্শন । শঙ্কিত এই হৃদয় মাঝে তুই যখন দিলি দেখা, তখন থেকে ভালো লাগে না থাকাটা আমার একা। জীবন আমার দুর্বিষহ, ধুসর অন্ধকার, তুই কি পারিস

ভেজা শিউলির উঠোন মাড়িয়ে দৃষ্টির সীমা ছাড়িয়ে তোমার অঙ্গে অঙ্গ জড়িয়ে দেখেছি ফাগুন সন্ধ্যা । আজ আমি উম্মাদ পেয়েছি শরীরের স্বাদ, ভালবাসার নেই কোন খাদ ফুটেছে দেখো ওই রজনীগন্ধ্যা । আমায় রোখে আর এমন সাধ্য কার

Source সুখপাখি সুখের খোঁজে পাড়ি দিল অচীন দেশে, একলা আমি তারে ছাড়া ঘুরে বেড়াই পাগল বেশে । খাঁচার পাখি খাঁচা ছেড়ে বাধলো বাসা অট্টালিকায়, আমি আজ স্বপ্ন ভুলে করুন সুর সাধি বেহালায় । ঘুমের ঘরে পাখির মুখটি আসে

আমি জানি তোর এই অকারনে পাগলামির কারন । তোর এই একলা পথে চলা, আবার আমারই সামনে দাঁড়িয়ে অন্য কোন পরুষের কথা বলা । এ সবই ছিল আমার থেকে নিজেকে লুকিয়ে রাখার অভিপ্রায় । তাইতো বারবার তোর ঠোঁটে চুমু খেতে গিয়ে থমকে

কালো মেঘের অন্তরালে অন্ধকার ঘোরে বন্দী কষ্টগুলো স্বপ্নগুলো আজ দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দেয় নিরাশ বিকাল । হয়তো এখানে মেঘের অকারনে অঝর ধারায় কাঁদে অবসাদে, শঙ্খচিল তবু উড়ে যায় একলা মেঘের দ্বারে । নিঃসঙ্গ হওয়ার

আজকের এই সোনাঝরা সন্ধ্যায় কিছু না বলা কথা আর কিছু আবেগের ভাষা - উঁকি মারছে মনের জানালায় । সময়ের বেড়াজালে নিয়মকে বন্দী করে ছুটে চলছে মানুষ শীকলের খোঁজে ; বাঁধা ধরা নিয়মের সমাজ ব্যবস্থায় কর্ম ব্যস্ততার দায়ভার

ডুবেছে মন তোমারই রুপেতে কত আনকোরা আবেশে, বলছে জীবন রঙিন সুরে ভরিয়ে দেওনা উষ্ণ পরশে । তোমারই মাতাল করা চোখের জাদু করেছে পাগল আমাকে, তাইতো এ প্রান গাইছে যে গান বৃষ্টি ভেজা মিষ্টি প্রেমেরই সুরে । তুমিকি আসিবে

জেগে আছি আজ এই বুকে শুধু তোমারই ছবি এঁকে, চেয়ে আছি আজ দুটি চোখে, শুধু তোমারই স্বপ্ন মেখে । তুমিকি আসিবে জোছনা হয়ে ভালোবাসায় আমায় ভেজাতে, তুমিকি আসিবে দক্ষিণা হয়ে ভরসার হাতটি বাড়াতে । পরেছি যে তোমারই প্রেমে