শব্দদৃষন স্বাস্থ্যোর যেসব ক্ষতি করে।

  1. গানের শব্দঃ মানুষ যেমন আলাদা তেমনি তার কাছে শব্দের মাএার গ্রহসংযোগ্যতা ভিন্ন। উচ্চ শব্দের গান কারো জন্য ভীষন বিরক্তিকর। আসলে শব্দের ব্যাপারটি ব্যক্তিগত পছন্দ।

2.শব্দের মাএাঃ জার্মানির খুব ব্যস্ত রাস্তার শব্দ মাএা ৭০-৮০ ডেসিবল, আর ট্রাক চললে তা গড়ে ৯০ ডেসিবল। আর বিমানের শব্দের মাএা ১২০-১৩০ ডেসিবল। শব্দের এই মাএা মানুষের সহ্য ক্ষমতার মধ্যে।

  1. টিনিটাসঃ নিয়মিত কানে জোরে জোরে শব্দ গেলে টিনিটাস বা কানে ভো ভো শব্দ হয় এ রকম অসুখও হতে পারে। যাঁরা নিয়মিত প্লেনে লম্বা ভ্রমন করে থাকে, তাদের এ রোগ বেশি হয়।

4.হৃৎপিন্ডঃ তীব্র শব্দ শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দেয়। আর সেই কারনে হৃদরোগ, মাথাঘোরা মতো অসুখ বাড়ে। আর নিয়মিত এমনটা হলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি বেড়ে যায়।

  1. কানের ক্ষতিঃ শব্দের মাএা ১২০ ডেসিবল বেশি হলেই নাকি মানুসিকভাবে অস্হির হতে পারে যে কেউ। কানের ক্ষতি বা শ্রবনশক্তি কমে যেতে পারে। তবে নিযামত হেডফোন ব্যবহারও হতে পারে এমনটা।

  2. যানবাহনের শব্দঃ যানবাহনেরর শব্দ সবচেয়ে বিরক্তিকর। যা অন্য শব্দের চেয়ে আলাদা। এবং এটা পরিবেশ দৃষনের জন্য অন্যতম কারন।

  3. ডাক্তারের পরামর্শঃ যাঁদের বড় রস্তার পাশে বাড়ি, তারা যদি শব্দের কারনে রাতে ঘুমাতে না পারেন তার কানে তুলো বা ইয়ার প্লাগ লাগিয়ে রাখার পরামর্শ নাক,কান গলার ডাক্তারদের। IMG_20171122_135524_921.jpg

H2
H3
H4
3 columns
2 columns
1 column
Join the conversation now
Logo
Center