সাংবাদিক রা স্বভাবতই বিব্রতকর প্রশ্ন করেন এবং এটা তাদের ধর্মের বাইরের কিছু বলা ও চলে না তাদের বিব্রতকর প্রশ্নের বলিষ্ঠ উত্তর,উত্তরদাতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা প্রকাশ করে..তাদের এই বিব্রতকর প্রশ্ন সরকারি দলের জন্য তুলনামূলক বেশি হয় এবং বিরোধী দল দের জন্য তুলনামূলক কম হয় বাংলাদেশ এর মত একটি দেশে এমনটি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না যদি ও এ নিয়ে বিরোধী দল অভিযোগ প্রকাশ করতেই থাকে তবে তারা ত আর সাধু ভাল মানুষ না তাদের সময় ও ঠিক একই অবস্থা হয় অতএব তাদের অভিযোগ নিতান্তই অমূলক ই ভাবা উচিত সাধারণ মানুষকে ...বিব্রতকর প্রশ্নের(শুধু বিব্রতকর প্রশ্নের ক্ষেত্রে) ব্যাপারটা নিয়ে অভিযোগ টা হাস্যকর,বাচ্চারা যেমন করে ওকে কঠিন প্রশ্ন করা হয় নাই আমাকে করা হয়েছে এমন...যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যাক্তিরা বিব্রতকর প্রশ্নের উত্তর দিতেই বেশি পছন্দ করেন যেমন:আন্দালিব রহমান পার্থ..
আর বিব্রতকর প্রশ্ন করার সময় সাংবাদিক দের উত্তরদাতার বয়স,যোগ্যতা,শিক্ষার ব্যাপারটা মাথায় রেখে প্রশ্ন করা উচিত...শুধু বিব্রতকর প্রশ্ন না সব প্রশ্নের ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য....
২
মাসুদা ভাট্টি ব্যারিস্টার মইনুল কে যে বিব্রতকর প্রশ্নটি করেছে তা তিনি করতেই পারেন তাই বলে ব্যারিস্টার মইনুল তাকে অপ্রাসঙ্গিক ভাবে চরিত্রহীন বলে মনে করতে চাইবেন এই ব্যাপারটি তার মত উচ্চপদস্থ ব্যাক্তির থেকে আশা করা যায় না..তারপরে যদি ও উনি ক্ষমা চেয়েছেন উনার বয়স বিবেচনা করে মাসুদা ভাট্টি ঘটনা টা কে আর না বাড়ালে ও পারত কিন্তু ওই যে পেয়ে বসেছেন ত আর ছাড়বেন কেনো...এদিক দিয়ে আবার তসলিমা নাসরিন অযথাই সুযোগ পেয়ে পুরনো ক্ষোভ থেকে আরেক দফা মাসুদা ভাট্টিকে ধুয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেন তার এই ধুয়ে দেয়া বিএনপির আমলে তার বাংলাদেশ এ ফিরে আসার পথ ও সুগম হয় কিনা যেহেতু ইতোমধ্যে বিএনপি পন্থি রা তসলিমা নাসরিন কে বাহ বাহ দিচ্ছেন এমন ও হতে পারে তসলিমা নাসরিন বাহ বাহ র কিছুই আশা না করে তার নিন্দার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন।।।যেকোনো কিছুই হতে পারে রাজনীতি র মারপ্যাঁচ বোঝার সামর্থ্য খুব কমই আছে আমাদের..