It's time to change

Writer :shorony
আমার কিছু জিনিস মাথায় ঢুকেনা,
এই যে ধরুন আপনি এক্সাম এ খারাপ রেজাল্ট করছেন এতে দুই ধাপ হইতে পারে.
১। আপনি তেমন পড়েন ই নাই।
২। ভালো এক্সাম দিয়েও খারাপ রেজাল্ট।
আমি মনে করি ভাগ্য অনেক বড় ফ্যাক্ট এই রেজাল্ট এর ক্ষেত্রে....।
যখন কোন স্টুডেন্ট এর রেজাল্ট খারাপ হয় সেই বোঝে তার অবস্থা কি।
আর সেই সময় সবাই এমন রিয়াক্ট করে মনে হয় তারা বোর্ড ফাস্ট....
নিজের কথা বাদ দিয়া আরেকজন এর কাছে নিজেকে ইশ্বর চন্দ্র হওয়ার ভাব দেখায়! এটা ক্যানো?
আর এই ভাবের জন্য হাজার ও স্টুডেন্ট ডিপ্রেশন এ ভোগে....। এর দায় কার!
ইভেন ফ্যামিলি, সাপোর্ট সবচেয়ে বড়,কে কি বলো সেটা বড় কথা না... যখন ফ্যামিলির সাপোর্ট থাকে।
একটা কথা শুনছিলাম
"আপনজন এর দেওয়া ছোট্র একটা আঘাত ই নাকি অনেক বড় আঘাত হয়।"
আপনজন এর দেওয়া আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা কম মানুষ এর থাকে।
আর ওই ডিপ্রেশন শব্দ টার উদ্ভাবন ওই আপনজন এর বাকা কথা থেকেই।
একটু সাপোর্ট ই মানুষ কে অনেক উপরে নিয়ে যায়।
*মা -বাবা সন্তনের কখনওই খারাপ চায়না,ঠিক আছে এটা আমিও মানি....
তবেঁ একটা কথা কি জানেন... অতিরিক্ত কোনকিছু যেমন ভালোনা,অপরদিক এ একদম কম কিছুও ভালোনা।
সাপোজ ধরুন, একজন বাচ্চার খুধা লাগছে
সে পারবে ২ লোকমা খাইতে.... মা ভাবতেছে ৪ লোকমা খাওয়াইলে ছেলেটার পেট ভরবে আর স্বাস্থ্য ও ভালো হবে।
বেশি হলে অসুবিধে হয়না!? অনেক সময় ক্ষতিও হয়।
আবার.... একসময় দেখা গেলো ছেলের হাত খরচ ১০ টাকা হলেই হবে... মা-বাবা ২০ টাকা দিলো..... বাকি ১০ টাকায় সে যদি একটা সিগারেট কিনে খায়....!
তাহলে! ক্ষতি হলোনা!?
সন্তান জন্ম দিলেই তো মা-বাপ হওয়া যায়না,! (আমার ধারনা) বাচ্চার চাহিদা কি!
ভূল হলে বাচ্চাকে বোঝানো...
"বাবা তুমি যা চাইছো তা ভুল " তুমি অন্য কিছু চাও....
ছোট কোন ভালো কাজ করলে তাকে উতসাহিত করা....
একটা মেন্টালি সাপোর্ট অন্নেক বড় ম্যাটার করে লাইফ এ....।
আপনার যদি হাত পুরে যায়... ব্যাথা কিন্তু আপনাকেই সহ্য করতে হবে,
আপনার যত আপনজন ই হোক সে কিন্তু ভাগ নিতে পারবেনা.... কিন্তু আফসোস করে কিছু কথা.... আপনাকে মানসিক ভাবে কিছুটা হলেও শক্ত করবে।
এইযে ধরুন আপনি অসুস্থ...শারীরিক /মানসিক ভাবে অনেক দূর্বল হয়ে যান।কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন,যখন ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা হয়...আর ডাক্তার এর আশ্বাস ই ৫০% মানসিক সুস্থ করে দ্যায় আপনাকে।
একজন মৃত্যু পথযাত্রী কেও ডাক্তার এর মিথ্যে আশ্বাস কিন্তু মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ও বেচে থাকার মিথ্যে স্বপ্নে বিভোর রাখে।
মেন্টালী স্ট্রং হওয়া অনেক Important।
আপনি যখন খারাপ কিছু করবেন...
দেখবেন এই সমাজ,পরিবার, আত্ত্বীয় সবাই আপনার থেকে দূরে থাকবে।!
আর এই আপনিই যখন লাইফ এ সাকসেস হবেন.... তখন যে আপনার আত্ত্বীয় না,সেও আপনার আত্ত্বীয়ের পরিচয় দিবে....
""হেই আমি অমুক এর কাজিন/সে আমার আত্ত্বীয়/খুব কাছের আমার""
সবাই ফায়দা উঠায়বে আপনার.....নাম এর।
এটাই বাস্তবতা। আমার একটা ফ্রেন্ড আমায় বলেছিলো ইমোশনাল হলে জীবন এ কিছুই করতে পারবা না,
এমন হলো, যে তুমি ১০ জন লোক কে দিয়ে কাজ করাচ্ছো,তার মাঝে কিছু দূর্বল মানুষ ও আছে তুমি তাদের দেখে দয়া করে তার কাজ তুমি করে দিলে তোঁ আর তুমি বস হইতে পারবানা.... তোমাকে শ্রমিক ই থাকতে হবে।
If You want to success your life
fast kill your emotion "
এটাই বাস্তব,আর এটাই বাস্তবতা।
সাকসেস হওয়ার পর যত পারো ইমোশন দেখাও।
যখন দেখবা কেও তোমার ব্যাপারে ভুল বলতেছে।প্রতিবাদ না করে চুপ থাকায় শ্রেয় নয়কি?!
একসময় সে নিজেই তার উত্তর পেয়ে যাবে,তোমার কিছুই করতে হবেনা।
একটা কথা আমি মনে করি, বাকিদের কথা আমিজানি না,
কথাটা হচ্ছে.... মানুষ চেঞ্জ না হলে মানুষ এর চোখে পড়েনা... তখন আর কাউকে চোখেআঙুল দিয়ে নিজেকে দেখাইতে হয় না, এমনেই চোখে পড়ে।
তবেঁ অবশ্যই পজিটিভ দিক দিয়েই চেঞ্জ হইতে হবে।
So, It's Time To change... buddy.....

H2
H3
H4
3 columns
2 columns
1 column
Join the conversation now
Logo
Center