সুস্ত মস্তিষ্ক রাখার কই একটি কৌশল
মানুষ সব সময় কর্ম ব্যাস্ততার মাঝে সময় পার করে। আর এই কর্ম ব্যাস্ততার মাঝে থাকতে গেলে অনেক অসুস্ত হইয়া পড়ে । মানুষের মস্তিষ্ক খুব সূক্ষ্ম । অতিরিক্ত মাত্রাই চাপ নিলে অনেক সমস্যা হইতে পারে। অনেকে পাগল ও হইয়া যেতে পারে। আর এর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কিছু উপাই ।
কোন কাজেই বেশি চাপ নিবেন না
মানুষ কর্ম করতে গিয়া অনেক চাপের সম্মুখীন হতে পারে। আপনি যদি আপনার মস্তিষ্কে সারাদিন পরিশ্রম করান তাহলে মস্তিষ্ক অনেক সময় খারাপ হইয়া যেতে পারে। মানুষের মস্তিষ্ক সারাদিন কাজের চাপে রাখবেন না। কিছু কিছু সময় আপনার মস্তিষ্ককে বিরতি দিবেন । তবে একা ধারে কাজ করতে যাবেন না। বেশি ভাগ ক্ষেত্রে হিসাবের কাজ করতে গেলে মানুষের মস্তিষ্ক অনেক চাপের সম্মুখীন হয়। আর এই হিসাবের কাজ একধারে করা থেকে বিরত থাকুন ।
বেশি চিন্তা করবেন না
মানুষ বেশি চিন্তা করে। কোন কাজের সম্মুখীন হলেই চিন্তা করে। আর এই চিন্তা করতে গিয়া মানুষের মস্তিষ্ক অনেক কালান্ত হইয়া পড়ে । চিন্তা খুব মস্তিস্কে পরিশ্রম দেই । আবার আছে অনেক ছাত্র পরীক্ষার জন্য অনেক চিন্তা করে । এই চিন্তা করার কারনে শেষ পর্যন্ত পাগলে পরিণত হতে পারে। অনেক ব্যাবসা করতে গিয়া লস খাই । এর জন্য অনেক চিন্তা করে । অনেক কষ্টের সম্মুখীন হয়। অনেকে এই কষ্ট মস্তিস্কে সহ্য করতে পারে না । ফলে আপনার মস্তিষ্ক বার্থ হয় । আপনি মনে রাখবেন চিন্তাই মানুষের বড় শত্রু । এই চিন্তা আপনার জিবনের সব কিছু শেষ করে দিতে পারে। সুতরাং চিন্তা করা থেকে বিরত থাকুন।
পুষ্টিকর খাবার খাবেন
বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার খাবেন । আপনার পরিশ্রম অনুযায়ী যদি আপনি খাবার না খান আপনি অপুষ্টিতে ভুগবেন । আর আপনার মস্তিষ্কতে প্রভাব ফেলতে পারে। সুতরাং নিয়মিত দুধ, ডিম, আমিষ খাবেন। খাবারের ঘারতি রাকবেন না ।
রাতে ঘুমাবেন
সারাদিন পরিশ্রমের পর মস্তিষ্ককে একটু বিরতি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এই বিরতি দেওয়ার জন্য আপনি রাতে ঘুমাবেন । ঘুমের জন্য আপানার শরীরে সব কিছু বিরতিতে থাকে । আপনার মস্তিষ্ককে সুস্ত রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজন আছে । ঘুম ছাড়া মানুষ বাচতে পারবে না ।