বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন? করোনা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে কাজেই নিজেদের সাবধানে রাখবেন সবসকম সাবধানতা অবলম্বন করে চলবেন।
জানিনা কি ভাবে উপরিউক্ত নির্বাচিত শীর্ষক টি বিশ্লেষণ করবো, আজ আমি একটু অগোছালো হয়ে আছি।
যাক আমরা বিশেষত পুরুষরা জীবনের প্রারম্ভে; প্রারম্ভ বলতে জন্মের কথা বলছি না যখন থেকে নিজের পায়ে দাড়াতে শেখে, তখনকার কথা বলতে চাইছি।
সেই সময় কতই বা বয়স থাকে এই ধরুন ২৩ কি ২৪ বছর।
সেই সময় সবে পকেট এ নিজের রোজগার পাবার পর ধরাকে শরা জ্ঞান করে উড়ে বেড়ানো সময়।
কোনো কিছু কেই তেমন গুরুত্ব দেবার প্রয়োজনীয়তা হীন ভাবে দেখা।
তারপর জীবনে প্রেমের প্রবেশ, বেশ একটা হিরো হিরো মনোভাব।
কল্পনাতে নায়িকার জায়গাতে প্রেমিক আর নায়কের জায়গাতে নিজেকে বসিয়ে সুইজারল্যান্ড এর বরফে সেই হিট ছায়াছবির গান এ নিজেদের কল্পনা করা।
তারপর সংসার জীবন শুরু হবার পর এক একটি দায়িত্ব পালনের আড়ালে চাপা পড়ে যায় সেই প্রেম।
আবার সময় এর সাথে সাথে বার্ধক্য ঘিরে ধরার সঙ্গে সঙ্গে মনে পরে যায় জীবন সঙ্গীর কথা যখন শর্করা রোগের কারণে নিজের প্যান্ট ভিজে যায় নিজের টয়লেট বাঁধ মানে না, তখন সেই দুর্গন্ধ কে উপেক্ষা করে জীবন সঙ্গিনী এসে অবলীলায় সাই প্যান্ট সযত্নে ধুয়ে দেয়।
আবার পাতের বেচে থাকা অবশিষ্ট খাবার টুকু জানত করে নিজের মুখে তুলে নেয়।
সেই মুহূর্তে মনে হয় অর্থ দিয়ে বোধ জীবনে সব আজ ও পাওয়া যায় না।
আবার অপরপক্ষে, জীবনসঙ্গিনী অসময় শুয়ে থাকে দুশ্চিন্তা ঘিরে ধরে।
খাবার সময় পাশে না থাকলে রাগ হয়। মনে হয় অত কি এমন কাজ যে এইটুকু সময় পাশে থা যায় না!
এমন অনেক বিষয় আছে যেটা জীবনের একটা মুহূর্তের পর বেশ উপলব্ধি করা যায়।
একটি পুরুষ এবং একটি মহিলা দুজন এর ক্ষেত্রেই শেষ জীবনে পাশে একজন সঙ্গীর প্রয়োজন হয়।
জানিনা আপনারা কি ভাবেন।
আজ আসি, আবার চলে আসবো নিজের ভাবনা ভাগ করে নিতে। ভালো থাকবেন সবাই।
নমস্কার।