স্মরণীয় দিন।

image 5.jpg

জীবনের সব থেকে সুন্দর মুহুর্থে গুলো কাটে সব সময় পরিবারের সাথেই। কিছুদিন আগে আমরা তেমনি একটা ভ্রমণে গিয়েছিলাম। তা প্রায় ২ দিনের ভ্রমণ হবে। আর যেখানে গিয়েছিলাম সেটা যদিও আমাদের বাড়ি থেকে তেমন দূরে না। তবুও সত্যি বলতে আমরা তেমন বেশি লং টুর এ যাই না। তাই এবারের ঘুরতে যাওয়াটা আমার কাছে অনেক স্পেশাল ছিল। আর যেখানে গিয়েছি সে জায়গাটা আমি যদিও চিনিনা আম্মু চিনে। তাও উনারা নাকি ছোট বেলার যেত , এখন আর যাওয়া হয়না। আর মূলত সেই কারণেই আম্মু যাওয়ার জন্য সেই জায়গাটি বেছে নেয়। আর সত্যি বলতে জায়গাটি আমার ধারণে থেকে অনেক সুন্দর।

আচ্ছা এখন আশা যাক আমাদের যাত্রা পথ নিয়ে। আগেই তো বললাম যে এটা আমাদের দেশেই কিন্তু যেতে যেতে প্রায় ১.৫ ঘন্টার মতো লেগে গিয়েছিলো। আর এটা বাসে নয়। CNG তে করে। হয়তো বসে গেলে আরেকটু তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে পারতাম। আর যদি রাস্তার জ্যাম এর কথা বলি তাহলে সত্যি বলতে আমাদের যাত্রা পথে কোনো জ্যামই ফেস করিনি। কারণ আমাদের রাস্তাটা ছিল সম্পর্ণ হাই ওয়ে। আর আমাদের সেই ঢাকা সিলেট এর রাস্তায় তেমন একটা জ্যাম থাকে না।

সত্যি বলতে প্রায় অনেক থেকেই আমাদের চিন্তা ভাবনা ছিল একটা লং টুর যা যাবো। কিন্তু অনেক বাধা বিপত্তির কারণে তেমন সময় ছিলোনা। তাই আমরা এমন একটা সময় ঠিক করি যাতে কোনো কোনো কারণে আবার তাড়াহুড়া করে ফিরে আসতে না হয়।

ঐদিন আমরা সকাল সকালই রওয়ানা দিয়েছিলাম যাতে করে তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাই। আসলে আমরা যার বাড়িতে গিয়েছিলাম অনেক আগের পরিচিত সম্পর্কে কি হয় জানিনা কিন্তু ওই আঙ্কেল তা অনেক ভাল ছিল , আসলে উনি যদিও আমাদের পরিবারের কেউ না তাতেও উনি অনেক আপ্পায়ন করেছে আমাদের।

আসলে আমার হয় , উনি হয়তো আগে আমাদের বাড়ির আসে পাশেই থাকতো কিন্তু আখ হয়তো আর থাকেনা। আচ্ছা যাই হোক , উনি এখন যে জায়গায় থাকেন সত্যি বলতে আমি একদম মুঘ্ধ হয়ে গিয়েছি। এত সুন্দর জায়গা আমি আর আগে কখনো দেখিনি।

আসলে ওই জায়গাটা শুধু পাহাড় দিয়ে ঘেরা আর তাও অনেক বড় বড় পাহাড়। আর সেখানে প্রকৃতিকে সত্যিকার অর্থে উপভোগ করেছিলাম আমি। আর সত্যি বলতে জায়গাটা এত সুন্দর হবে আমি কল্পনাও করতে পারিনি।

H2
H3
H4
3 columns
2 columns
1 column
4 Comments
Ecency