Hello everyone,
Hope you all are well ...

সবাইকে অভিনন্দন জানই আমি আজ পুরাতন এক বিষয় ঝালাই করে সম্পূর্ণ নতুন করে আলোচনা করব।
গত পোষ্টে আমি আমার ছোট ছেলের কথা বলেছিলাম আপনাদের । আমি আজ আমার বড় ছেলের সম্পর্কেও বলতে চাই।
আমার দুই ছেলে একজন এর নাম ঃমুহাম্মদ ইবন সজিব বয়স ১৩ ছুই ছুই।আমার এ ছেলে হল "ধরি মাছ না ছুই পানি" স্বভাবের সেই ছোট ছেলের মত অটো পাশে এবার মাধ্যমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এ বাসায় বসে বসে স্বপ্ন দেখে আবার যদি পড়াশুনা ছাড়াই আরেকটি ক্লাস টপকাতে পারতো।

পড়াশুনায় অনেক ফাঁকিবাজি কিন্তু মিথ্যে বলবনা ও কোন বিষয়ে এ যাবৎ ফেল করেনি এমনকি ৮০ এর নিচে কোন বিষয়ে পেয়েছে কিনা আমার মনে নাই । পড়াশুনা করতেই চায়না কিন্তু যতক্ষণ পড়ে মনোযোগ দিয়ে বুঝে পড়ে তাই পড়াশুনার জন্য আমি ওনাকে কখনো পিঁটাতে পারিনি একদিন ছাড়া!!! ভাবলেন ছেলেকে ওনাকে বলে সম্মান দিলাম কেন। আসলে গায় গতরে আমার সমান লম্বা হইছে (মাশাআল্লাহ) আমার থেকে ২ আঙুল ছোট।

আমার পরিবারের মধ্যে উচ্চতার দিকে সবার বড়। মা আমাকে সবসময়ই বলতো তুই হইছস আমার বাবার মত উচা লম্বা।আমার পর্যন্ত নাই গেলাম কারন আমরা এখন সেকেলের হইছি আমার ছেলেদের কাছে। কিন্তু আমার কিছু বন্ধু যারা মাত্র বিবাহ করেছে।আমি আমার বয়স বুঝানোর জন্য বললাম।যাই হোক ছেলে আমার মস্ত বড় মস্ত অফিসার (অফিসার এখনো এখনো কিন্তু আমি স্বপ্ন দেখি)

আমার ছেলেদের একটা ভালো গুন হলে এতো বছরেও আমার মানি ব্যাগ থেকে টাকা নেয়নি!!! তার জন্য একেবারেই মনে করবেন না যে ওরা সাধু। মানে আমি ছোট কাল থেকেই ওদের একটা শিক্ষা দিয়েছি ওরা যেন নিজ হাতে আমার মানিব্যাগে হাত না দেয়। আমি দেখেছি অনেক পরিবারের ছেলেরা বাবার পকেট ও মানিব্যাগ থেকে না বলে টাকা নেয় । আমার এ বিষয়ে একটু এলারজি আছে। আমি এ ব্যাপারে ওদের জন্য গর্ব করি আজ পর্যন্ত কোন দিন আমার অনুমতি আথবা অনুমতি ছাড়া কোন দিন ও টাকা নিয়ে দেখে নি।

টাকা কিন্তু ওরা নিছে যেমন মানিব্যাগ সামনে এনে বাবা দোকান থেকে মা কিছু আনতে বলেছে এরকম করে টাকা নিয়েছি কিন্তু নিজেদের জন্য নয়।
এবার আমার বড় অফিসার ছেলের মাথায় একটা বুদ্ধি আছে ওই যে বলছিলাম সে "ধরি মাছ না ছুই পানি" স্বভাবের
সে ছোট ভাই মোঃ আলিফ ইবন সজীব, বয়স ১০ বছর ৭ মাস,অটো পাশে এবার ক্লাস ফোর( ৪) এর ছাত্র। আশা করা যায় আবারো অটো পাশে সে ক্লাস ৫ম ক্লাসে দিব্যি উঠে নাচা নাচি করবে।অদম্য ইচ্ছে শক্তি যার মধে সব সময় কিলবিল করে।তার সাথে একটা প্ল্যান করে যেমন
দুই ভাই গেমস খেলবে বাজি ধরে টাকা দিয়ে মানে যে হারবে টাকে টাকা দিয়ে হবে ।

প্রথমে আমি এটাকে স্বাভাবিক ভাবেই নিলাম ভাই ভাই বাজি ধরে খেলতেই পারে । কিন্তু যখন হাঁরে এ সময় আমি দেখেছি সব সময় ছোট ছেলেই জিতে ।
বুজিয়ে বলছি দুই ভাই গেমস খেলে বাজি ধরে যেমন ধরেছে আজ খাবারের টেবিলে।
আজ বাসায় রাতের খাবারের মেন্যুতে ছিল করল্লা ভাঁজি

বড় ছেলের এটা খুব পছন্দের কিন্তু ছোট ছেলে এটাকে বিষের মত মনে করে। এবার বাজি ধরল বড় ছেলে যে ভাই তুই আজ করল্লা খেলে আমি তকে ১০০ টাকা দিব । কিছুক্ষণ দর কষাকষির পর ২০০ টাকায় ছোট ছেলে রাজি হল । আমি দর্শকের মত দেখলাম । ছোট ছেলে একমুখে সব খেয়ে নিল আর বড় ছেলে তো খুশি। আমি বললাম টাকা কথায় পাবি । ছেলে বলল আমাদের বাজি ছিল যে জিতবে সে বাবার মানিব্যাগ থেকে ২০০ টাকা নিবে। এখন আমি বললাম তরা বাজি ধরবি আর টাকা আমি দিব।

এই শুনে ছোট ছেলে সে কি কান্না এতগুলা করল্লা আমি খাইছি টাকা আমাকে দিতেই হবে ! কি হল এবার আমি ফেসে গেলাম। দেখি কত টাকায় আমি এর মিমাংশা করতে পারি। যদি কিছু কম দিয়ে মিটাতে পারি সে টাকাই আমার আজকের কামাই!!!

ভাল থাকবেন সবাই !!

Let us all stay home and keep ourselves healthy,

All those who come from outside, wash their hands with soap for at least twenty seconds and wear masks and protective clothing

Good Luck to all of you
That's all for now. I'll come with an interesting post again.

Hit the up-vote button if you like this post and leave a comment if you wanna say anything about this post or by any other new posts.
Please support me to keep having more of my works and you can follow me so that you can see my future posts and you're always welcome to my blog.

Find Me

Youtube
Facebook
Threespeak
Twitter